রামগতি-কমলনগরে বিপ্লব ও সংহতি দিবসের বিএনপির জনসভা।
কমলনগর(লক্ষ্মীপুর)প্রতিনিধি-লক্ষ্মীপুরের রামগতি-কমলনগরে সাবেক সংসদ এবিএম আশরাফ উদদিন নিজানের নেতৃত্বে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের জনসভায় অনুষ্ঠিত হয়। বৃহস্প্রতিবার (৭নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা রামগতি আলেকজান্ডার, কমলনগরে হাজিরহাট বাজারে র্যালী ও আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় বক্তব্য রাখেন, প্রধান অতিথি জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক এড.হাছিবুর রহমান হাছিব, বিশেষ অতিথি জাতীয়তাবাদী আইনজীবি ফোরামের সাধারণ সম্পাদক এড.আহম্মেদ ফেরদাউস মানিক, জেলা বিএনপির সদস্য এড.হাফিজুর রহমান, প্রধান বক্তা সদর পূর্ব বিএনপির আহবায়ক মাইন উদ্দিন চৌধুরী রিয়াজ, কমলনগর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক গোলাম কাদের, সদস্য সচিব নুরুল হুদা চৌধুরী,যুগ্ম আহবায়ক এম দিদার হোসেন, জেলা যুবদলের আহবায়ক মো.হুমায়ুন, সি:যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দ রশিদুল হাসান লিংকন, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এড.মহসিন কবির, সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ, জেলা কৃষক দলের সভাপতি মাহবুব আলম মামুন, সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, রামগতি বিএনপির আহবায়ক মো.জামাল উদ্দিন, সদস্য সচিব মো.সিরাজুল ইসলাম, শ্রমিক দলের সভাপতি মো.আজাদ উদ্দিন, বিএনপি সদস্য এড. মো.জামাল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য সচিব মো.গিয়াস উদ্দিনসহ প্রমুখ
প্রধান অতিথি এড.হাছিবুর রহমান হাছিব বলেন, বিপ্লব ও সংহতি দিবস দেশের ২য় স্বাধীনতা। স্বাধীন দেশে আওয়ামী লীগ এমন দু:শাসন কায়েম করেছিল যার ফলে দুভিক্ষ, চুরি, ডাকাতি, হত্যাকান্ড, নারী নির্যাতন, শিক্ষাঙ্গনে অরাজকতা, কালোবাজারী, মানুষের মৌলিক অধিকার হরণ এগুলো থেকে জিয়াউর রহমান বাঙালী জাতিকে মুক্ত করেন।
তিনি আরও বলেন, লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর) গন মানুষের নেতা এবিএম আশরাফ উদদিন নিজান তার একক নেতৃত্বে গত ২৪বছরে আওয়ামী স্বৈরাচারের নির্যাতন হামলা-মামলা শিকার বিএনপির নেতা-কর্মীদের পাশে ছিলেন। তারই ফসল বিপ্লব ও সংহতি দিবসের জনসমুদ্রে পরিনত হয়েছে। আগামীর লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন এবিএম আশরাফ উদদিন নিজান এমন আশা ব্যক্ত করেনন তিনি।
লক্ষ্মীপুর-৪আসনের সাবেক সংসদ, সাবেক চেয়ারম্যান মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রনালয় সংসদীয় স্থায়ী কমিটি, সহ-শিল্প ও বানিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সম্পাদক এবিএম আশরাফ উদদিন নিজান জানান, রামগতি-কমলনগরের মানুষের পাশে গত২৪ বছর ছিলাম। আওয়ামী লীগের হামলা-মামলা নির্যাতনে জর্জরিত হাজার হাজার নেতা-কর্মী। তাদের সুখে-দু:খে আগামীতে থাকতে চাই। জননেতা তারেক রহমানের নির্দেশে রাজপথে ছিলাম, থাকবো ইনশাআল্লাহ। জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস ছিল বাঙালী জাতির নতুন মুক্তির দিন। বিপ্লবের মাধ্যমে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মেজর জিয়াউর রহমান নতুন দিগন্তে সূচনা হবে।